সানলিট কিন্ডার কেয়ার শিশুদের প্রারম্ভিক শিক্ষার এক আনন্দময় এবং সমৃদ্ধ প্রতিষ্ঠান

আমাদের প্রি-স্কুলে আপনাকে স্বাগতম!

শিশুদের প্রারম্ভিক শিক্ষায় সানলিট কিন্ডার কেয়ার বিশেষ যত্নশীল। আমাদের প্রিস্কুল শিশুদের জন্য একটি সুরক্ষিত, পরিচ্ছন্ন, এবং উদ্দীপনামূলক পরিবেশ প্রদান করে। আমাদের প্রি-স্কুল শিশুদের আনন্দময় এবং সমৃদ্ধ অভিজ্ঞতা প্রদান করতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ।

প্রতিটি শিশুর মধ্যে স্বনির্ভরতা, সৃজনশীলতা এবং শুদ্ধ ভাষার দক্ষতা গড়ে তুলে তাদেরকে শারীরিক, মানসিক এবং সামাজিক দিক থেকে সম্পূর্ণভাবে বিকশিত করা আমাদের প্রি-স্কুলের মূল উদ্দেশ্যে।

যত্নশীল কার্যক্রম

আমাদের প্রিস্কুল শিশুদের জন্য আনন্দদায়ক, সুরক্ষিত, পরিচ্ছন্ন এবং উদ্দীপনামূলক পরিবেশ প্রদান করে।

অভিজ্ঞ শিক্ষক

আমাদের শিক্ষকদের দলটি অভিজ্ঞ, যত্নশীল, এবং শিশুদের শিখন প্রক্রিয়ায় সহায়ক।

শিশুর তত্ত্বাবধান

আমরা প্রতিটি শিশুকে ভালোবাসা এবং যত্নের মাধ্যমে একটি সুরক্ষিত এবং উৎসাহব্যঞ্জক পরিবেশ প্রদান করি।

ক্রিয়াশীল খেলাধুলা

প্রিস্কুল পর্যায়ে শিশুদের সামগ্রিক বিকাশে ক্রিয়াশীল খেলাধুলার গুরুত্ব অপরিসীম।

ক্রিয়াশীল খেলাধুলা শিশুদের শারীরিক দক্ষতা এবং ভারসাম্য রক্ষায় সহায়ক
বিভিন্ন খেলাধুলার মাধ্যমে শিশুদের পারস্পরিক সম্পর্কের উন্নতি, কল্পনাশক্তি বৃদ্ধি ও মানুষিক উৎকর্ষতা বাড়ে।
দলগত খেলাধুলা শিশুদের সহযোগিতা, সমবয়সীদের সাথে যোগাযোগ এবং দলগত কাজের গুরুত্ব শেখায়।
খেলাধুলা শিশুদের মানসিক চাপ কমাতে এবং আনন্দদায়ক সময় কাটাতে সহায়ক।

শুদ্ধ ভাষা শিক্ষা

শুদ্ধ ও সুন্দর ভাষায় কথা বলতে পারা যে কোন শিশুর জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ

শুদ্ধ ভাষা শিক্ষা শিশুদের শব্দভান্ডারকে সমৃদ্ধ করে এবং সঠিক উচ্চারণ তার ভাষাগত দক্ষতা উন্নত করে।
শুদ্ধ ভাষায় কথা বলতে শেখার মাধ্যমে শিশুদের আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি পায় এবং তারা প্রকাশ্যে কথা বলতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করে।
শুদ্ধ ভাষা শিক্ষা শিশুদের ভবিষ্যৎ শিক্ষার ভিত্তি তৈরি করে, যা তাদের শিক্ষা জীবনে এবং কর্মজীবনে সফল হতে সহায়ক হয়।

সামাজিকীকরণ

প্রিস্কুল পর্যায়ে শিশুদের সামাজিকীকরণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি তাদের সামগ্রিক বিকাশে সহায়ক।

সামাজিকীকরণের মাধ্যমে শিশুরা বন্ধুত্ব গড়ে তোলে এবং অন্যদের সাথে সম্পর্ক স্থাপন করতে শেখে, যা তাদের সামাজিক দক্ষতা বাড়ায়।
সামাজিকীকরণ শিশুদের সহযোগিতা ও দলগত কাজের গুরুত্ব শেখায়, যা তাদের ভবিষ্যতের শিক্ষাজীবন ও কর্মজীবনে সহায়ক হয়।
সামাজিকীকরণ শিশুদের বিভিন্ন সামাজিক নিয়ম-কানুন এবং মূল্যবোধ শেখায়, যা তাদের সমাজের সাথে মানিয়ে নিতে সহায়ক হয়।
সামাজিকীকরণের মাধ্যমে শিশুরা নিজেদের আবেগ নিয়ন্ত্রণ করতে এবং অন্যদের আবেগ বুঝতে শেখে, যা তাদের মানসিক বিকাশে সহায়ক।

স্বনির্ভরতা

স্বনির্ভরতা শুধুমাত্র বাচ্চাদের জন্য নয় প্রতিটি মানুষের জন্যই বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ

স্বনির্ভরতা শিশুদের নিজের কাজ নিজে করার মাধ্যমে আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি করে, যা তাদের ভবিষ্যতে বড় চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সহায়ক হয়।
স্বনির্ভরতার মাধ্যমে শিশুরা নিজেদের কাজের জন্য দায়িত্বশীল হতে শেখে, যেমন নিজের জিনিসপত্র গোছানো, সময়মত খাবার খাওয়া ইত্যাদি।
স্বনির্ভরতা শিশুদের নিজেদের সিদ্ধান্ত গ্রহণ ও পরিকল্পনা করতে শেখায়, যা তাদের ভবিষ্যতের সাফল্যে সহায়ক।